ভারত ও বাংলাদেশ এর মধ্যে হতে প্রবাহিত, ২০৮ মাইল লম্বা দীর্ঘ ১২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তা পার করে ভারতের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাসনাবাদ থেকে শুরু করে সোজা পৌঁছে গেছে বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলার ডেব হাটি পযন্ত নদীর জলধারা প্রবাহিত হয়ে চলেছে। এবং দুই দেশের ভৌগোলিক সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে চলা নদীর জলধারা দিনের পর দিন অতিবৃষ্টি কারণে বন্য্যার আকার ধারণ করতে পারে। তার জন্য আগাম সতর্কবার্তা রয়েছে দুই দেশের সীমান্ত এলাকার মানুষ জনের উপর। যশ ঘূর্ণিঝড় অনেকটা তছনছ করে দিয়েছে দুই জেলার সীমান্ত এলাকার মানুষের ঘরবাড়ি ও সবুজ ফসলের ক্ষেতের। তার মধ্যে ইছামতি নদীর বহু বাধ ভেঙে যায় যশ ঘূর্ণিঝড় পরবর্তীতে এবং ভরা কোটাল এ। তবে দুই জেলার সীমান্ত এলাকার বৃষ্টির পানি পড়ছে ইছামতি নদীতে। সেই সঙ্গে বুড়ি গঙ্গার জল ধীরে ধীরে এসে ভরে যাচ্ছে এই নদীতে। যার ফলে বন্যা ডেকে আনতে পারে যে কোন সময়। এর ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে ভারতের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার সীমান্ত এলাকার মানুষ জনের। যার প্রভাব ফেলতে পারে ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ এর সীমান্ত এলাকার সাতক্ষীরা জেলার। তাই দুই দেশের সীমান্ত এলাকার মানুষ এর মাথায় চিন্তার ভাজ পড়েছে।। ভারত থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।