বাহাদুর চৌধুরি মানবাধিকার ও ৬৪জেলা সাংবাদিক পাউন্ডেশন
হতদরিদ্রের কথা লেখার মতো কেউই নেই,, থাকবেই বা কি করে, বর্তমানে কুমিল্লা জেলার কিছু গণমাধ্যম কর্মী দেশ ও জনগণের কথাগুলি না লেখে তাদের নিজেদের মধ্যে, একজনের বদনাম আরেকজনে নিয়ে ব্যস্ত থাকে,, আবার কয়েকজনে।মনে করেন কুমিল্লা জেলা তাদের বাপ দাদার কিনা সম্পদ, এটি খুবই দুঃখজনক গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য,আমি কুমিল্লার গণমাধ্যম কর্মী দিগকে ছোট করছি না,যেকোন গণমাধ্যমকর্মী আমার কাছে সম্মানিত ব্যক্তি
আমি তাহাদিগকে স্যালুট করি।কিন্তু যাহারা নিজেকে নিজে অনেক বড় মনে করে অন্যকে ছোট করে হেয় পুণ্য করে অপপ্রচার চালায় তাহাদিগকে ঘেন্না করি,কারন ঐ সমস্ত লোক কোনদিন গণমাধ্যম কর্মী হতে পারে না, তাহারা নামে গণমাধ্যমকর্মী,, এদের মতো লোকদের কারণে সারা বাংলাদেশে গণমাধ্যমকর্মী দিগকে মানুষ এখন আর সঠিকভাবে বিশ্বাস করছে না, বিষয়টি বাংলাদেশের সম্মানিত সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।।
গেছে রিকশা চালক রিপন,বাড়ি ঠাকুরগাঁও। করোনার মধ্যেও জীবিকার তাগিদে কুমিল্লা শহরে রিকশা চালায়। শুক্রবার সকালে নগরীর ঢুলিপাড়া এলাকার বাবুলের গ্যারেজ থেকে রিকশা নিয়ে সারা দিন ৬৭০ টাকা উপার্জন করে ।
সন্ধ্যায় আদালত পাড়া থেকে রিকসায় একযাত্রী উঠে সদর হাসপাতালে যায়, সেখানে ১০ মিনিট দেরি করে ধর্মসাগর পাড়ের কাছে এসে যাত্রী রিকশা থেকে নেমে ছুরি ধরে পকেটে যা আছে তা নিয়ে চলে যায় ।
কান্নাজড়িত কন্ঠে রিকসাচালক রিপন কথাগুলো বলেন কান্দিরপাড় করোনামঞ্চে বসা পুলিশের এক কনস্টেবলের কাছে।
রিকসাচালক রিপন জানান, আমার রিকসা মালিকও বিশ্বাস করবেনা, আবার বাড়িতে সকালে কিস্তির ৩০০ টাকাও পাঠাতে পারবনা।আমি কি করব.. বলেই হাউমাউ করে অঝোরে কাদলেন।
রিকসাচালক রিপনের মত আরো অনেকেই নগরীর ছিনতাইকারিদের কাছে অসহায়। যদিও পুলিশ প্রশাসন গত ২ মাস ধরে বেশ সক্রিয় । ছিনতাইরোধে তারা কাজ করছে। তারপরও ছিনতাই কিন্তু এখনো কমেনি বলে স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায় ।
উপদেষ্টা আওরঙ্গজেব কামাল ঢাকা প্রেসক্লাবের সভাপতি।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত