1. clients@www.dainikbangladesh71sangbad.com : DainikBangladesh71Sangbad :
  2. frilixgroup@gmail.com : Frilix Group : Frilix Group
  3. kaziaslam1990@gmail.com : Kazi Aslam : Kazi Aslam
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
জরুরী নিয়োগ চলছে জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। সাংবাদিকতা সবার স্বপ্ন, আর সেই স্বপ্ন পূরণ করতে আপনাদেরকে সুযোগ করে দিচ্ছে দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ দেখিয়ে দিন সাহসীকতার পরিচয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সাংবাদিকতার বিকল্প নেই। আপনার আশপাশের ঘটনা তুলে দরুন সবার সামনে।হয়ে উঠুন আপনিও সৎ, সাহসী সাংবাদিক। দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ পোর্টাল নিয়োগ এর নিদের্শনাবলী: ১/জীবন বৃত্তান্ত ( cv) ২/জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। ৩/সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি ১কপি। ৪/সর্বনিম্ন এইচএসসি পাস/সমমান পাস হতে হবে। ৫/বিভিন্ন নেশা মুক্ত হতে হবে। ৬/নতুনদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ৭/স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ৮/স্মার্টফোন ব্যবহারে পারদর্শী হতে হবে। ৯/দ্রুত মোবাইলে টাইপ করার দক্ষতা থাকতে হবে। ১০/বিভিন্ন স্থানে ভ্রমন এর মানসিকতা থাকতে হবে। ১১/সৎ ও পরিশ্রমী হতে হবে। ১২/অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। ১৩/নারী-পুরুষ আবেদন করতে পারবেন। ১৪/রক্তের গ্রুপ যুক্ত করবেন। ১৫/স্থানীয় দের সাথে পরিচয় লাভ করতে হবে। ১৬/উপস্থিত বুদ্ধি, সঠিক বাংলা বানান, ও শুদ্ধ বাংলায় পারদর্শী হতে হবে। ১৭/ পরিশ্রমী হতে হবে যোগাযোগের জন্য ইনবক্সে মেসেজ করুন cv abuyousufm52@gmail.com দৈনিক বাংলাদেশ ৭১সংবাদ মোবাইল নং(01715038718)

অর্থের বিনিময়ে ও মেম্বারের কারসাজিতে একই পরিবারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি চাউলের ৩ টি কার্ড।

Reporter Name
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২০
  • ৪৫৬ বার পড়া হয়েছে

বিধান কুমার বিশ্বাস ও বিপুল।

রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের মধ্যে পুর্বের প্রায় ২৯৪ টি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ১০ টাকা কেজি চাউল এর কার্ড বিতরনে অনিয়মের জন্য তদন্তপূর্বক পরিবর্তন করায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পূর্ব সুবিধাভোগীরা।অর্থের বিনিময় ও মেম্বারের কারসাজিতে একই এলাকায় একই পরিবারে মধ্যে তিনটি কার্ড ও যাদের কার্ডের প্রয়োজন নেই তাদেরকেও কার্ড প্রদান করা হয়। বাহাদুরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের এই অনিয়ম দৃষ্টিগোচরে আসলে তদন্ত পূর্বক কার্ডগুলো পরিবর্তন করে।এই পরিবর্তন কে কেন্দ্র করে পূর্ব সুবিধাভোগীরা এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে।
জানা যায়, বাহাদুরপুর ইউপি চেয়ারম্যান তদন্তপূর্বক ইউনিয়ন পরিষদে বোর্ড মিটিংয়ে রেজুলেশনের মাধ্যমে একই বাড়ীতে তিনটি কার্ড ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা মেম্বারের যোগসাজশে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চাল উঠায়ে কবুতরের খাওয়ান এমন কার্ড পরিবর্তন করে প্রকৃত হতদরিদ্রদের মাঝে বন্টন করেন। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি চাউলের কার্ড পরিবর্তন করে প্রকৃত হতদরিদ্রদের মাঝে বন্টন করলে পূর্ব সুবিধাভোগীরা এ নিয়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে বিরোধিতা করছে বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে ১,৩,৫,৮ নং ওয়ার্ডের শামসুল, মুরাদ, মাহতাব, সহ অন্যান্যদের সাথে কথা বললে তারা বলেন মেম্বারদের যোগসাজশে এবং মোটা অর্থের বিনিময়ে একই বাড়িতে তিনটি কার্ড আছে আবার যার বাড়িতে ২ তলা বিল্ডিং আছে তারোও কার্ড আছে তিনি সেই কার্ডের চাউল উঠায়ে কবুতরের খাওয়ান। আর এদিকে অনেক হতদরিদ্র লোক না খেয়ে জীবন যাপন করছে। এই কার্ডগুলো চেঞ্জ করে প্রকৃত হতদরিদ্রদের মাঝে চেয়ারম্যান সাহেব বন্টন করলে চেয়ারম্যান কে নিয়ে নানা ধরনের কথা বলছে এই পূর্ব সুবিধাভোগীরা।
এ বিষয়ে বাহাদুরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন,২০১৬ সালের নির্বাচনের পরপরই এই কার্ডগুলার বরাদ্দ দেওয়া হয় এবং যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত হতদরিদ্রদের মাঝে দেওয়ার জন্য মেম্বারদের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু ১ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জসীম উদ্দীন অর্থের বিনিময় বা তার শুভাকাঙ্খীদের একই বাড়ীতে তিনটি কার্ড করে দেয়। এবং যারা এই কার্ড পাওয়ার উপযুক্ত নয় তারাও কার্ড পেয়েছে। ১ নং ওয়ার্ডের সেন গ্রামের তপন সরকার খেতো তিনটি কার্ড ও দেলোয়ারের ২ তলা বাড়ি আছে সেও এই হতদরিদ্রদের ১০ টাকা কেজি চাউল এর কার্ডের মাধ্যমে চাউল উঠায়ে কবুতরের খাওয়াতো। এ ধরনের প্রায় ৭০ টি কার্ড পরিবর্তন করার জন্য পূর্ব সুবিধাভোগীরা আমার নামে মিথ্যাচার করছেন। আপনারা তদন্ত করে দেখেন আমার কোনো ভুল আছে কিনা। আমি তো এই কার্ডগুলা পরিবর্তন করে আমার ইউনিয়ন এর সঠিক হতদরিদ্রদের মাঝে বন্টন করেছি তাই আমার নামে মিথ্যাচার করছে।কিন্তু আমি এই খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ কেজি চাউলের কার্ডের কোন অনিয়ম করি নাই।
এ বিষয়ে ১ নং ইউ পি সদস্য জসিমের সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন, চেয়ারম্যান চতুরতার শহীদ সব কাজ করেছে তিনি কার্ড দিয়েছে তার নিজের লোকদের মাধ্যমে। ইউনিয়ন নির্বাচনের পরপরই আমি ১৫১ টি কার্ডের বরাদ্দ পাই। এর মধ্যে আমাকে ৭০-৮০ টি কার্ড দেওয়া হয় আর অন্যান্য কার্ড তার নিজের লোকদের মাধ্যমে চেয়ারম্যান বন্টান করেন। আর এখন সম্পন্ন দোষ আমাদের দেওয়া হচ্ছে। আমি কোন কার্ড অর্থের বিনিময় বা অলেজ্য ভাবে দেইনি।তার লোকজন রজু ও দাউদ কার্ডের অনিয়ম করছে।
এ বিষয়ে পাংশা উপজেলা নিবার্হী অফিসারের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন, আমি এ বিষয়ে অবহিত নই। এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি বা আমি এবিষয়ে কিছু জানিও না। আপনার মাধ্যমে আমি এটি জানতে পারলাম। যদি কার্ড নিয়ে কোনো অনিয়ম হয় তাহলে অভিযোগের প্রেক্ষীতে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2020 DainikBangladesh71Sangbad
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )