বাহাদুর চৌধুরীঃ বাংলাদেশ সাংবাদিক নির্যাতন বিরোধী সংগঠন ও ৬৪ জেলা সাংবাদিক ফাউন্ডেশন
ছুরিকাঘাতে চিং চাং সু কোম্পানি অফিসার খুন
কুমিল্লা জেলার পিবিআই তদন্ত করিলেই তলের বিড়াল বের হয়ে আসবে,,
উক্ত খুনের ব্যাপারে ইপিজেডের কর্মকর্তা দায় এড়াতে পারেন না।প্রতিদিন ওই ইপিজেড এর ভিতর রাস্তা গুলিতে বকাটে চরিত্রহীন ছেলেগুলোকে দেখা যায়, এমন দিন নেই যে উক্ত এলাকায় মা-বোনদের ইপটিজিন না করছেন বখাটে ছেলেরা।দুঃখজনক বিষয় হলো উক্ত বিষয়ে খোঁজখবর নিতে গিয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা কয়েকবার হুমকির মুখে পড়েছিল পুলিশ ফাঁড়ির কর্মকর্তাদের ধারা,, আজ থেকে এক বছর পূর্বে কুমিল্লা জেলার সাহসী কলম সৈনিক সাংবাদিক মানসুর কে হুমকির মুখে পড়তে হয়েছিল তৎকালীন পুলিশ কর্মকর্তা আজিজের ইশারায়।
#কুমিল্লার রপ্তানি প্রক্রিয়া জাত (ইপিজেডএ) অজ্ঞাত নামা ব্যক্তির এলোপাতারি ছুরিকাঘাতে চিং চাং সু কোম্পানির এইচ.আর এডমিন অফিসার মোঃ খাইরুল বাশার সুমন (৩৬) নামের এক ব্যক্তি খুনের ঘটনা ঘটে, নিহত সুমন জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা (উত্তর) ইউনিয়ন এলাকার মান্দারী গ্রামের আব্দুল মমিন মাস্টারের তৃতীয় ছেলে,সুমনের নিজ বাড়ী মান্দারী গ্রামে শোকাহত ছোট ভাই খায়রুল এনাম রুমন সাংবাদিকদের জানান আমার ভাই প্রায় ৭ বছর যাবৎ ইপিজেডের চিং চাং জুতা কোম্পানিতে চাকুরী করেন,আজ বিকেলে অফিস ছুটি হওয়ার পর বাসা ফেরার পথে ইপিজেডের ১নং গেইটের বাহিরে বার্জার পেইন্ট এর সু-রুমের সামনে প্রকাশ্যে দিবালোক ভাইয়ার কোম্পানিতে অব্যাহতি (চাকুরীচ্যূত)প্রাপ্ত অজ্ঞাত নামা এক ব্যক্তির ছুরিকাঘাতে তিনি খুন হন,তিনি জানান বর্তমানে সুমনের লাশ কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে র মর্গে আছে ,সুমনের চাচা নান্নু মজুমদার জানান এখনো খুনের রহস্য কিংবা আসামি শনাক্ত করা যায়নি তবে প্রশাসনিক চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে এবং একটি হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে,উক্ত বিষয়ে মোবাইল ফোনে ঘটনাস্থলের প্রত্যক্ষদর্শী আমার শালা সমন্ধি দিগকে প্রশ্ন করলে তারা উক্ত খুনির পরিচয় ও নাম বলতে নারাজ।
এদিকে উক্ত হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন , কুমিল্লা জেলার বিশিষ্ট সাংবাদিক এম,এ শাহিন আলম, তিনি বলেন কয়েকদিনে কুমিল্লা জেলায় হত্যা নির্যাতন বেড়ে চলছে, যাহা খুবই দুঃখজনক।