নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ সাংবাদিক নির্যাতন বিরোধী সংগঠন।
বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর একটা লুচ্চা ও দেহলোভী একজন অবিবাহিত তরুণীর সাথে দুই বছর অবৈধ শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত ছিল বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর গুলশানে বাসার মালিক কে পরিচয় দিয়েছিল তারা স্বামী স্ত্রী এভাবে তাদের দিনকাল ভালো চলছিল তাদের এই অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক কাল হয়ে দাঁড়ালো বাসার মালিকের স্ত্রীর Fbতে ছবি পোষ্ট করায়।
তারপর তাদের ভালোবাসা আর ভালোবাসা থাকলো না হয়ে গেল অবৈধ শারীরিক সম্পর্কের বিচ্ছেদ ফোনালাপ রেকর্ডে শুনা যায় আনভীর ব্লাকমেইল করেছেন মুনিয়া কে এবং (৫০) লক্ষ্য টাকার দাবী করেছিল মুনিয়ার কাছে কিন্তুু মুনিয়া বার বার বলেছিলেন কে বলেছেন আপনাকে এবং আমি আপনার টাকা নেইনাই সেই সময় বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবাহান আনভীর মুনিয়ার কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয় নাই এমনকি মুনিয়া কে অনেক খারাপ ভাষায় গালাগালি করা করেছে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর।
কথা হলো বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর কেন মুনিয়ার প্রশ্নের উত্তর দেননি তাই মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করতে পারে মনিয়া এবং এমনো হতে পারেন মুনিয়া কে হত্যা করে ফেনের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল।
অনেকে বলতেছে মেয়েটি হচ্ছে টাকা লোভী মানলাম মেয়েটি টাকা লোভী তাহলে আমি বলবো বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি হচ্ছে একটা লুচ্ছা নারী লোভী মুনিয়া ভালোবেসেছিল তার টাকা কে আর বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আরভীর ভালোবেসেছিল মুনিয়ার দেহকে অতএব তারা দুই ধরনের লোভী।
বাংলাদেশে এমন কোনো আইন আছে যে কোনো গরীব ঘরের মেয়ে যদি বড়লোকের ছেলেদের সাথে প্রেম করে সেটা আইনগত অপরাধ আর বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরের মত মানুষের অপরাধ নাই এটা কোনো আইনে আছে কি থাকলে আমার জানা নাই।
একজন অবিবাহিত তরুণীর সাথে অবৈধ শারীরিক মেলামেশা করা আইনর্গত অপরাধ এটা আইনে আছে কিন্তুু সব চাইতে বড় কথা হলো যাদের টাকা আছে তাদের জন্য আইন আছে আর যাদের টাকা নাই তাদের জন্য আইন নাই এটা আমি একজন বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে মানতে পারি না আমি আইন কে শ্রদ্ধা করি এবং আমি মনে করি আইন সবার জন্য সমান।
তাই আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনাকে দিকে চেয়ে আছে সারা বাংলাদেশের জনগণ আপনার কাছে সঠিকভাবে বিচারের আশা করি মমতা মায়ী দেশদরদী বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে কারো সঙ্গে আপস করে না।
বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর কে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক যেন বাংলাদেশের মাটিতে এমন কাজ আর কোনো মানুষ করতে না পারেন।
বাংলাদেশ সাংবাদিক নির্যাতন বিরোধী সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।