বাহাদুর চৌধুরী দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ এবং
৬৪ জেলা সাংবাদিক ফাউন্ডেশন
জয়পুরহাটে আইনজীবীর অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগ উঠেছে। এ্যাডঃ সেকেন্দার আলী মামলার মক্কেলের পরিবারের সাথে সুকৌশলে প্রথমে আত্মীয়তা তৈরি করে পরে বাদিনিকে ভুলভাল বুঝিয়ে লালসার শিকার বানিয়ে ঐসব মেয়েকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় একান্ত ভাবে সময় কাটিয়ে যাচ্ছেন৷
তিনি আইনজীবী হলেও মক্কেলদের সৎপরামর্স না দিয়ে অসৎ ভাবে কুপরামর্শ দিয়ে মামলার সময় দীর্ঘায়িত করা৷ স¤প্রতিকালে নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক একজন শিক্ষিকাকে বিয়ের প্রলভন দেখিয়ে অসামাজিক কার্যকালাপে তাকে জরিমানা গুনতে হয়েছে৷ তবে ঐ শিক্ষিকার সাথে একান্ত আলাপ কালে তিনি সাংবাদিকদের বলেন ঐ আইনজীবী একাধিক নারী মক্কেলের সংঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক করে চরিত্রহীন পুরুষ মেয়েদের অসাহাত্যের সুযোগ নিয়ে অপর্কম কারাই তার কাজ এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁরাতে হবে কিছু দিন আগে জয়পুরহাট সহিদ জিয়া কলেজের স্বামনে একটি মেয়ে তাকে জুতা পেটা করেছে সাধারন মানুষ দেখেছেন৷ এলাকার সবাই তাকে চরিত্রহীন পুরুষ বলেই চিনে৷ তার টার্গেট গরিব অসহায় মেয়েদের মামলার জটলার ফাঁদে ফেলে অপকর্ম করা।
এই এ্যাডভোকেট সেকেন্দার আলীকে কিছু বলতে গেলে মেয়ে দিয়ে সে ব্যক্তির উপর ৩টি
থেকে ৪টি মামলা দিয়ে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করেন, বছরের পর বছর ঘুরতে হয় আদালতে।
এবিষয়ে জিন্দারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান (জিয়া) সাংবাদিকদের জানান, এ্যাডভোকেট সেকেন্দার আলী দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অসহায় নারীদের সঙ্গে মামলার অজুহাতে অনৈতিক সম্পর্ক করেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, এলাকাবাসির অভিযোগে কালাই থানা বোড়াই গ্রামে স্বামী পরিত্যক্তা ছদ্দ নাম সুমি নামের কলেজ পড়ুয়া মেয়েটির পরিবার ও প্রতিবেশির সাথে কথা হলে গণমাধ্যম কর্মীদের জানান, উকিল সাহেব তাদের মেয়েকে মেয়ে হিসাবেই সম্মান করে৷ প্রতিবেশীদের মন্তব্য ভিন্ন তবে মেয়েটির ব্যকগ্রান্ডে গোপন তথ্যের ভিক্তিতে তিনি ত্রিভূজ প্রেমের আসক্তি৷বগুড়া সদরের থানাই পূর্ণগ্রাফি আইনে ১৩৪২/২০১৯ ৮/২ ধারা জিঃ আর মামলাই দির্ঘদিন কারাবন্ধি ছিলেন৷ সুমি সামাজিক অপরাধ মূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে মর্মে সরকারি আজিজুল হক কলেজ কর্তৃপক্ষ সুমির বিরুদ্ধে ১/১২ /২০২০ ই তারিখে একটি নোটিশ জারি করে৷ ঐ ছাত্রীকে সাময়িক বহিস্কার করে কলেজ কৃর্তৃপক্ষ৷
মেয়েটির বিরুদ্ধে কিছু দিন আগে প্রতিবেশি এক গৃহিনীর স্বামীর পরকীয়ার সংবাদ সম্মেলন করেন৷
এলাকা সূত্রে জানা যায়, নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক ঐ আইনজীবী প্রায় মেয়েটির বাড়ীতে আসা যাওয়া করত তিনি একজন আইনজীবী তার সম্মান আলাদা আর ঐ বাড়িতে কোন পুরুষ মানুষ থাকে না ছদ্দ নাম সুমি৷ কলেজ পুড়ুয়া মেয়েকে নিয়ে গত ৪ বছর ধরে অবৈধভাবে চলছে৷ সাধারন মানুষের কাছে ধর্ম মেয়ে কখনো ছেলের বউ পরিচয় দিয়ে অবাদে চলাফেরা করে যাচ্ছে।
যানা যায় সুমি আক্তারের হাফ ডজন মামলা পরিচালনা করে আসছেন এই আইনজীবী৷
এবিষয়ে ঐ আইন জীবীর মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন মেয়েটির পরিবারের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই কোন যোগসাযোগ নেই তারা আমার শুধু মামলার মক্কেল। তবে ঐ শিক্ষিকার বিষয়ে জান্তে চাইলে তিনি ফোন কেটে দেন৷
কালাই থানার বোডাই গ্রামে পুলিশ শ্রী সাধু ও রবিউল ইসলাম গ্রাম মান্দাই জুবায়ের এনামুল ছাইদুর আরও অনেকেই কালাই উপজেলা সাংবাদিককে জানান, সুমি আক্তার পিতা শফিকুল ইসলাম গ্রাম বোড়াই উপজেলা কালাই জেলা জয়পুরহাট৷ এ্যাডভোকেট সেকেন্দার আলী দীর্ঘদিন থেকে সুমির বাসায় আসা যাওয়া করেন। এবং বিভিন্ন জায়গায়
ঘোরা ফেরা করতে দেখা যায়৷
এলাকাবাসী ও সুশিল সমাজের মানুষরা বলেন পরকীয়াকারী দুজনকেই আইনের আওতায় আনতে পারলে সামাজিক এ অপরাধ কমবে।
বিবাহ বর্হিভূত সম্পর্ক বা পরকীয়া সাম্প্রতিক সময়ে প্রকট একটি সামাজিক সমস্যা হিসেবে
দেখা দিয়েছে। পরকীয়াকে কেন্দ্র করে বিবাহ বিচ্ছেদসহ খুনের মতো ঘটনা ঘটছে।
তিনি জাতির শত্রু সমাজের শত্রু নর্দমার কিট আইনজীবী বলে সব অপকর্ম থেকে বেঁচে যায়৷ এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে৷ আর যেনো কোন অসহায় মেয়ের দূর্বলতার সুযোগে নিয়ে ছিনি মিনি খেলতে না পারে৷ এলাকাবাসির প্রত্যশা৷