1. clients@www.dainikbangladesh71sangbad.com : DainikBangladesh71Sangbad :
  2. frilixgroup@gmail.com : Frilix Group : Frilix Group
  3. kaziaslam1990@gmail.com : Kazi Aslam : Kazi Aslam
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১২:০৭ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
জরুরী নিয়োগ চলছে জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। সাংবাদিকতা সবার স্বপ্ন, আর সেই স্বপ্ন পূরণ করতে আপনাদেরকে সুযোগ করে দিচ্ছে দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ দেখিয়ে দিন সাহসীকতার পরিচয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সাংবাদিকতার বিকল্প নেই। আপনার আশপাশের ঘটনা তুলে দরুন সবার সামনে।হয়ে উঠুন আপনিও সৎ, সাহসী সাংবাদিক। দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ পোর্টাল নিয়োগ এর নিদের্শনাবলী: ১/জীবন বৃত্তান্ত ( cv) ২/জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। ৩/সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি ১কপি। ৪/সর্বনিম্ন এইচএসসি পাস/সমমান পাস হতে হবে। ৫/বিভিন্ন নেশা মুক্ত হতে হবে। ৬/নতুনদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ৭/স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ৮/স্মার্টফোন ব্যবহারে পারদর্শী হতে হবে। ৯/দ্রুত মোবাইলে টাইপ করার দক্ষতা থাকতে হবে। ১০/বিভিন্ন স্থানে ভ্রমন এর মানসিকতা থাকতে হবে। ১১/সৎ ও পরিশ্রমী হতে হবে। ১২/অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। ১৩/নারী-পুরুষ আবেদন করতে পারবেন। ১৪/রক্তের গ্রুপ যুক্ত করবেন। ১৫/স্থানীয় দের সাথে পরিচয় লাভ করতে হবে। ১৬/উপস্থিত বুদ্ধি, সঠিক বাংলা বানান, ও শুদ্ধ বাংলায় পারদর্শী হতে হবে। ১৭/ পরিশ্রমী হতে হবে যোগাযোগের জন্য ইনবক্সে মেসেজ করুন cv abuyousufm52@gmail.com দৈনিক বাংলাদেশ ৭১সংবাদ মোবাইল নং(01715038718)

নির্যাতিত গৃহবধূকে রক্ষা করতে গিয়ে নবীগঞ্জের এক নারী সাংবাদিক নির্যাতিত!

Reporter Name
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২ জুন, ২০২১
  • ২০০ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টারঃ
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় জীবা আক্তার নামের এক গৃহবধূকে পাঁচ দিন আটকে রেখে একের পর এক নির্যাতন করে শ্বশুর বাড়ির লোকজনসহ স্বামী রুহেল আহমদ।গত ৩০ মে (রোববার,) গৃহবধূ জীবা আক্তার আত্ম রক্ষা করতে স্বপ্না বেগমের ঘরে আশ্রয় নেন।স্বপ্না বেগমের ঘরে এসেও জীবা রক্ষা পাননি।স্বপ্না বেগম সহ তার স্বামীর বাড়ির লোকজন আক্রমণ চালালে নিরুপায় হয়ে মোবাইল ফোনে ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট এন্ড হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন এর হবিগঞ্জ জেলার সভাপতি সাংবাদিক ফরজুন আক্তার মনি কে বিষয়টি জানান। বিষয়টি জানার সাথে সাথে সাংবাদিক ফয়জুন আক্তার মনি তথ্য সংগ্রহ করতে উপজেলার ১১নং গজনাইপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের কায়স্থ গ্রামে ছুটে আসেন।
এ সময় দেখা যায় নির্যাতিত গৃহবধূ পাঁচদিনের নির্যাতনে অসুস্থ হয়ে পড়ে আছে পাশের বাড়ীতে।জিবা বেগমের করুন অবস্থা দেখে সংগঠনের পক্ষ থেকে চিকিৎসা করানোর জন্য স্বপ্না বেগম সহ নদী পার হন।নদী পার হয়ে কায়স্থ গ্রাম বাজার রিকশা স্ট্যান্ডে পৌঁছা মাত্র গ্রামের ত্রাস মামা শ্বশুর ময়না মিয়ার নেতৃত্বে প্রায় ১৫/২০ লোক জীবা ও স্বপ্না বেগমের উপর ঝাপিয়ে পড়েন।তাদের নির্যাতন ও শ্লীলতাহানির দৃশ্য তথ্য সংগ্রহ করার মোবাইল ফোনে ভিডিও রেকর্ড করার সময় সাংবাদিক মনি কে ডান হাতে আঘাত করে ও টানাহেঁচড়া করে মোবাইল চিনিয়ে নেয় গ্রামের ত্রাস ময়না মিয়া।খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিক ফয়জুন আক্তার মনি’র মোবাইল ফোন উদ্ধার করেন এবং নির্যাতিত গৃহবধূকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করা হয়।
স্থানীয় সূত্র জানা যায়, জীবা আক্তারের পিত্রালয় মৌলভীবাজারে জেলা, ২০১৮ সালে উপজেলার কায়স্থ গ্রাম এলাকার মৃত দরবেশ মিয়ার ছেলের রুহেল বিবাহ হয়। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন সময় গৃহবধূর নানান ধরনের নির্যাতনের শিকার। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মহিলা বলেন, জীবা নির্যাতনের সময়ে পাশের বাড়িতে আশ্রয় নিলে পাশের বাড়ির লোকজনের উপর হামলা করে রুহেল আহমদ তার ভয়ে মহিলাকে আশ্রয় দিতেও ভয় করেন স্থানীয়রা।একের পর এক নির্যাতন সহ্য না করতে পেরে জীবা প্রায় দেড় বছর মৌলভীবাজার জেলায় তার পিত্রালয়ে ছিল।গত রমজান মাসের এক সপ্তাহ আগে সালিশ বৈঠকের মাধ্যমে তাকে ফিরিয়ে এনে আবার গত ৬/৭ দিন আগে ঘরে আটকে রেখে নির্যাতন ও এক পর্যায় তালাক প্রদান করে।
জীবা আক্তার বলে,আমি এই স্বামীর ঘরে বিন্দু পরিমান নিরাপদ না,নির্যাতনের সময় স্বামী আমাকে প্রাণে মারার জন্য কয়েকবার গলায় ফাঁসি দিয়ে মারতে চেষ্টা করেছে।জীবা আক্তারের পরিবার মৌলভীবাজার সদর থানায় অভিযোগ দায়েরে করেছেন।এদিকে সাংবাদিক ফয়জুন আক্তার মনি নবীগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2020 DainikBangladesh71Sangbad
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )