শরিয়তপুর থেকে আক্তার হোসেনের প্রতিবেধন।
সরকারি নিয়মনীতি উপেহ্মা করে শরিয়তপুরের বিভিন্ন উপজেলায় গড়ে উঠেছে একের পর সৎমিল। সং শ্লিষ্ঠ দপ্তরের যথাযথ তদারকি না থাকায় কখনো সরকারি জমি দখল করে,কখনো আবাসিক এলাকায়,কখনো আবার সড়ক কিংবা নদীর সীমানা ঘেসে গড়ে তোলা হচ্ছে এসব সৎমিল।যার বেশীর ভাগেরই সরকার অনুমতি পএ কিংবা লাইসেন্স নেই।নিয়ম নিতী অপেহ্মা করে সড়কের পাশে সৎমিল গড়ে তোলায় যেমন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাতায়াত কারী যাএী ও চালকদের,তেমনি পাড়া-মহল্লায় অপরিকল্পিত ভাবে গড়ে তোলা সৎমিলের কারনে বিকট শব্দে ভাগান্তিতে পড়ছে এলাকাবাশী। অপরদিকে অবহীদ সৎমিলে কাঠের যোগান দিতে নিবিঘ্নে উঝাড় হচ্ছে ছোট -বড় গাছপালা। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে,অনেক সৎমিলের কোনো প্রকার অনুমিতি পএ কিংবা লাইসেন্স নেই।আর লাইসেন্স প্রাপ্ত কীছু সৎ মিল রয়েছে তার বেশীর ভাগই বছরের পর বছর লাইসেন্স নবায়ন করা হয়নি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বন বিভাগ,ভূমি অফিস থেকে যথাযথ অনুমতি পএ নিয়ে এসব সৎমিল চালানোর কথা থাকলেও কোনো প্রকার নিয়ম মানছেনা সৎমিল মালিকরা।
অনেক সময় অপরিকল্পিত ভাবে রাস্তা এবয় খাল দখল করে গাছের স্তপ ফেলে রাখায় ঘঠছে দুর্ঘটনা। এদিকে এসব সৎমিল গুলোর অনুমতি পএ না থাকার পিছনে সং শ্লিষ্ট দপ্তর গুলোর গড়িমাসি রয়েছে বলে অভিযোগ মালিক পহ্মের। সৎমিল মালিক সবুজ হাওলাদার ও আলী হোসেন বলেন, ভৃমি অফিস থেকে প্রতায়ন দেয়া হচ্ছেনা, তাই বন বিভাগে আবেদন করা যাচ্ছেনা।