বিশেষ প্রতিনিধিঃ-
অবেহেলিত ও অসহায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই— সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উজ্জল সরকার।
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন বাকী আছে আরও কয়েক মাস। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়নি নির্বাচন কার্যক্রম। তবে সম্ভাব্য প্রার্থীরা বর্তমান চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম মজনু অস্ত্রসহ ফরিদপুর ডিবি পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর থেকে প্রচার প্রচারণা শুরু করেছে। জেলার প্রতিটি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য প্রার্থীরা এখন মাঠ চষে বেড়ানো শুরু করেছে। তবে তৎপরতা বেশি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের।ভোটাররা এখনই আলোচনা শুরু করেছেন।
ফরিদপুর জেলার ইশানগোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে এলাকার ভোটারদের কাছে এবারও সবার কাছে পুরোনো একটি মুখ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে উজ্জল সরকার।
অতিত জীবন থেকে প্রগতিশীল রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে তিনি এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, হত-দরিদ্র জনগণকে বিভিন্নভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে সকলের প্রাণ ছুঁয়েছেন।
এরই মধ্যে নির্বাচন নিয়ে ইশানগোপালপুর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চা দোকান থেকে শুরু করে প্রতিটি অলি-গলিতে চলছে নানা আলোচনা-পর্যালোচনা। শুরু হয়েছে সম্ভাব্য এই চেয়ারম্যান প্রার্থীর গণসংযোগ, এলাকায় দৌড়ঝাঁপ। সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীর ছবিসহ ‘দোয়া প্রার্থী’ লেখা পোস্টার ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণাও চলছে জোরেশোরে।
এলাকাবাসীরা বলেন তিনি একজন প্রতিবাদী এবং পরোপকারী। তারমতো মিষ্টভাষী, সৎ ও ন্যায় পরায়ণ একজন ব্যক্তিকে এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে প্রয়োজন।
আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমরা আমাদের অতি পুরনো মুখ কে চেয়ারম্যান হিসাবে উজ্জল সরকারকে দেখতে চাই এবং ভোট দিয়ে জয়ের মালা পরাতে চাই বলে জানান।
এক প্রতিক্রিয়ায় উজ্জল সরকার বলেন করোনাকালীন সময়ে জনপ্রতিনিধি না হয়েও এলাকার একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে অত্যন্ত গোপনে কর্মহীন ও অসহায়দের সাথে ছিলাম,তিনি বলেন আমরা আমাদের ইউনিয়নে কোন সন্তাসী চাই না,আমাদের ইউনিয়নকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার একটা রোল মডেল ইউনিয়ন হিসাবে গড়ে তুলতে চাই। আগামীতে এলাকার অবেহেলিত ও অসহায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই। আগামী নির্বাচনে ইশানগোপালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হয়ে ইউনিয়ন বাসীর সেবা করতে চাই, এই মত প্রকাশ করেন তিনি ।
এ সময় তিনি আরো বলেন, এই ইউনিয়ন কে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করবো। আমি “ক্রীড়া মুখি তরুণ চাই– মাদক মুক্ত সমাজ চাই”আমি যুবকদের উন্নয়নে কাজ করতে চাই এবং এলাকায় আগামীতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, এলাকার মানুষের পাশে থাকা এবং এলাকার উন্নায়নে নিজেকে উৎসর্গ করব আমি।