বাহাদুর চৌধুরী।
আমার প্রিয় সকল সাংবাদিক সংগঠন এর নেতাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে গত কয়েক মাস থেকে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া বিভিন্ন জেলায় সাংবাদিক দের নির্যাতন, হত্যা,মিথ্যা মামলায় কারাগারে বন্দী, অপপ্রচার প্রচুর পরিমাণ বেড়ে চলছে।পতি দিন পত্রিকা,ফেইজবুক খুললেই সাংবাদিক হেনেস্তা, সাংবাদিক কে জেলে নিচ্ছে, এখানে ডুকতে দিচ্ছে না,ওখানে মেরে বের করে দিচ্ছে, ওখানে পিটিয়ে পিটিয়ে মেরেই পেলছে এবং অপপ্রচার দেখা যাচ্ছে যাহা খুব দুঃখ জনক।
আমার সিনিয়র সাংবাদিক নেতাদের কাছে বিশেষ আবেদন এখনো সময় আছে পদক্ষেপ নেওয়ার, সকল সাংবাদিক সংগঠন গুলো কে ডেকে জাতীয় প্রেসক্লাব অথবা কোন এক জাগায় একত্রিত হয়ে কোন না কোন সমাধানের ব্যবস্থা নিতে হবে,নতুবা আপনি আমি কেউ রক্ষা পাওয়ার সন্ভাবনা নেই বর্তমান কালো মুখোশ ধাড়ীদের কাছে। আজ আমকে হেনস্তা করবে আগামীকাল আপনিও অপেক্ষায় থাকুন।
কথায় আছে আমার বাবাকে বাজারে ব্যবসায়ীরা জুতা দিয়ে পিঠাতে পিঠাতে চেয়ারা চেন্স করে ফেলছে , আর আমি ইজ্জত নিয়ে বাসায় চলে আসছি, দেখুন এমন চিন্তা করলে ভবিষ্যতে বাসা থেকে ডেকে ডেকে অপমান অপদস্ত করতেই থাকবে, এটার মূল কারন আমাদের একতা নেই।
আসুন কর্মসূচী দিনঃ
১) বাংলাদেশের প্রতিটি প্রেসক্লাবে প্রেসক্লাবে মানব বন্ধন করুন।
২) জাতীয় প্রেসক্লাবে সামনে সকল সংগঠন কে ডেকে মানব বন্ধন করুন।
৩) যেখানে যেখানে সাংবাদিকরা নিযাতন,অত্যাচার হচ্ছে সেখানে মুভ করুন।
৪) সাংবাদিক সংগঠন সব এক টেবিলের বসে আলোচনা সভা করুন।
৫) নিজেদের মধ্যে একতাবদ্ধ ফিরিয়ে আনুন।
হুলুদ সাংবাদিক, ভূয়া সাংবাদিক, ফালতু সাংবাদিক, ভূঁই পোড় সাংবাদিক, এই গুলো বলা চেড়ে দিন, একজন একজনকে অনন্ত সম্মান করাটা শিখুন, চর্চা করা শুরু করি। একজন সাংবাদিক কোথাও বিপদে পড়লে জুনিয়র সাংবাদিক, সিনিয়র সাংবাদিক না দেখে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিন। দেখবেন বহু জামেলা থেকে বেছে যাবে সাংবাদিক সমাজ।
সম্পাদক মহোদয় সবাই একে অপরের পত্রিকার সাংবাদিক দের বিপদে আপদে সহযোগিতা করুন। আজ আপনি সহযোগিতা করুন কাল আপনাকে আপনার পত্রিকার সাংবাদিক কে অন্য সম্পাদকরা হেল্প করবে।
এক সংগঠন আরেক সংগঠন কে ভূয়া বলা টিটকারি করা ছোট করে দেখা ছেড়ে দিন। আমি মনে করি যেই কোন সাংবাদিক সংগঠন কমছে কম ৫০-১০০ জন সাংবাদিক এর উপকার হয়। তাই হিংসা থেকে বিরতো থাকি। সাংবাদিক বাহাদুর চৌধুরী,
সেনাবাহিনীর বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান
সরকারি ভাতা নং ৩১৭০//