1. clients@www.dainikbangladesh71sangbad.com : DainikBangladesh71Sangbad :
  2. frilixgroup@gmail.com : Frilix Group : Frilix Group
  3. kaziaslam1990@gmail.com : Kazi Aslam : Kazi Aslam
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০১:১৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
জরুরী নিয়োগ চলছে জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। সাংবাদিকতা সবার স্বপ্ন, আর সেই স্বপ্ন পূরণ করতে আপনাদেরকে সুযোগ করে দিচ্ছে দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ দেখিয়ে দিন সাহসীকতার পরিচয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সাংবাদিকতার বিকল্প নেই। আপনার আশপাশের ঘটনা তুলে দরুন সবার সামনে।হয়ে উঠুন আপনিও সৎ, সাহসী সাংবাদিক। দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ পোর্টাল নিয়োগ এর নিদের্শনাবলী: ১/জীবন বৃত্তান্ত ( cv) ২/জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। ৩/সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি ১কপি। ৪/সর্বনিম্ন এইচএসসি পাস/সমমান পাস হতে হবে। ৫/বিভিন্ন নেশা মুক্ত হতে হবে। ৬/নতুনদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ৭/স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ৮/স্মার্টফোন ব্যবহারে পারদর্শী হতে হবে। ৯/দ্রুত মোবাইলে টাইপ করার দক্ষতা থাকতে হবে। ১০/বিভিন্ন স্থানে ভ্রমন এর মানসিকতা থাকতে হবে। ১১/সৎ ও পরিশ্রমী হতে হবে। ১২/অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। ১৩/নারী-পুরুষ আবেদন করতে পারবেন। ১৪/রক্তের গ্রুপ যুক্ত করবেন। ১৫/স্থানীয় দের সাথে পরিচয় লাভ করতে হবে। ১৬/উপস্থিত বুদ্ধি, সঠিক বাংলা বানান, ও শুদ্ধ বাংলায় পারদর্শী হতে হবে। ১৭/ পরিশ্রমী হতে হবে যোগাযোগের জন্য ইনবক্সে মেসেজ করুন cv abuyousufm52@gmail.com দৈনিক বাংলাদেশ ৭১সংবাদ মোবাইল নং(01715038718)

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ। দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ।

Reporter Name
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৫৮ বার পড়া হয়েছে

নওগাঁ প্রতিনিধিঃ

আমি মোঃ শহিদুল ইসলাম নওগাঁ জেলার ধামইরহাট উপজেলার বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করতেছি। আমি অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে গতকাল মঙ্গলবার ৩/০৪/২০২৪ তারিখে কিছু জাতীয় এবং বেশ কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টালে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ৭০ লক্ষ টাকা নিয়োগ বাণিজ্য করলেন বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও সভাপতি এই শিরোনামে একটি নিউজ প্রকাশ হয়েছে। এই নিউজে আমার কোন বক্তব্য নেওয়া হয় নাই। আমি বর্তমানে আরাকান বর্ডারে জাতীয় গুরুত্বপূর্ন কাজে নিয়োজিত আছি ও এসময় আমি মোবাইল নেটওয়ার্কের বাইরে থাকলেও আমার মোবাইল নং WhatsApp এ তারা যোগাযোগ করতে পারতো। নিউজে আমার বিরুদ্ধে শিক্ষক আবুল কালাম খুবই বাজে ভাবে অপপ্রচার করেছে। তার অভিযোগের ভাষা অত্যন্ত আপত্তিকর, চাকুরী বিধিমালা বহির্ভূত ও হাতাশাব্যঞ্জক। শিক্ষক আবুল কালাম আমাকে হুমকি দিয়েছে যে, ৭০ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে ছাড়বেন। কার টাকা, কে দিয়েছে, কে নিয়েছে, যার জন্য আমাকে অভিযুক্ত করছে আবুল কালাম আজাদ? আমি আবুল কালামের বর্নিত ৭০ লক্ষ্ টাকার ঘুঁষ গ্রহনসহ অন্যান্য কোন অনিয়মের সাথে কোন ভাবেই আমি জড়িত নই। আবুল কালাম আজাদ যদি সত্য ও ন্যায় পরায়ন শিক্ষক হয়ে থাকেন, তাহলে সরাসরি মাদ্রাসা অধিদপ্তরে নালিশ না করে পত্র পত্রিকায় অপপ্রচার চালিয়ে কেন আমার মান হানী করছেন? তিনি জানেন যে, সেই সৎ সাহস দেখাতে গেলে থলের বিড়াল বেরিয়ে পড়বে যে, তাদের ছাত্র-ছাত্রী নাই ও তাদের এমন অপকর্মের দ্বারা সমগ্র মাদ্রাসা গিলে খেয়ে বসে আছেন তারা। তাদের অপকর্ম অনেক দিনের পুরোনো ক্যান্সারের মতো। এর আগে আমার বিরুদ্ধে কয়েকটি নিউজ প্রকাশিত হয়েছিল প্রত্যেকটি নিউজের প্রতিবাদ এবং আমার পক্ষ থেকে প্রেস ব্রিফিং করা হয়েছে। অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রভাষক আবুল কালাম আজাদ ও অধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম খোদাদাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ প্রায় আমার কাছে আসতো, এলাকার জনগন বলতো, কিন্তু তারা তাদের কু কর্মের দায়ভার আমার উপর চাপিয়ে দেওয়ার জন্য তাদের নিয়োগকৃত সাংবাদিকদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে এই সমস্ত মিথ্যা বানোয়াট নিউজ প্রকাশ করে আমার মান সম্মান ক্ষুন্ন করেছেন ও অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা নিজেরাই আমার কাছে আসতো বিভিন্ন রকম অবৈধ তদ্ববিরের আশায়। তাদের অবৈধ কোন তদ্ববিরই আমার কাছে স্থান না পাওয়ায় আজ তারা আমার বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে পাগলা হয়ে গেছে। আমি চাই এই মিথ্যাবাদী, অপপ্রচারকারী আবুল কালাম আজাদ ও অধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম খোদাদাদের অনিয়ম দুর্নীতির সাজা হোক। আমার বিরুদ্ধে যে সকল প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছে সেগুলো মিথ্যা ও বানোয়াট নিউজ করেছে, এ সকল নিউজ এর বিরুদ্ধে আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে আরো বলতে চাই যে, এই প্রতিষ্ঠানে কোন ছাত্র-ছাত্রী নেই বললেই চলে। উক্ত টিচার আবুল কালাম কোন ক্লাশই নিতে চান না।রাজনৈতিক পার্টির দোহায় দিয়ে মাদ্রাসায় এসেই চলে যেয়ে থাকেন বা কোনদিন ক্লাশে আসেনই না। জোড়াতালি দিয়ে মান উন্নয়ন, কৌমি মাদ্রাসার দুর-দুরান্ত থেকে ভাড়া ছাত্র জোগাড়, শুধু হাজিরা খাতায় উপস্থিত দেখিয়ে ও পরীক্ষার সময় তাদের হাজির করে পরীক্ষা দিয়ে নিয়ে তাদের বেতন ভাতা চালু রাখার ব্যবস্থা করেন। ঐসকল ভাড়া করা ছাত্রদের মাদ্রাসা ছাত্র হিসাবে নিবন্ধন করতে নিজেরাই পকেট থেকে টাকা খরচ করে। এমন কি আমি সভাপতির দায়িত্ব পাওয়ার পর গরীব ছাত্রদের জন্য তারা আমার নিকট থেকে ৫ লক্ষ টাকা অনুদান নিয়ে তাদের পরীক্ষা ফি, কেন্দ্র ফি, রেজিষ্ট্রেশন ফি ইত্যাদি নামে কয়েকটি খাত দেখিয়ে টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছে। আজো তারা আমার দানের এই টাকার খরচের কোন হিসাব দিতে পারে নাই।তারা এ টাকা নিজেরা পরিবার পরিজন নিয়ে ভোগ করে উল্লাস করেছে আবুল কালাম আজাদসহ অন্যান্য শিক্ষকদের ক্লাশে ছাত্র উপস্থিতি ও পড়ানোর পরিবেশ ঠিক করার জন্য চাপ দিলে, আবুল কালামসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষকের আঁতে ঘা লাগে। তাদেরকে বিভিন্ন সময় তাদের কৃত কর্মের জন্য শোকজ দিলে, তারা তা প্রতিষ্ঠানের নৈশ প্রহরীর সাথে যোগসাজস করে প্রতিষ্ঠানের তালা ভেঙ্গে বিভিন্ন ফাইল, রেজুলেশন খাতা, বিভিন্ন ডকুমেন্টস গায়েব করেন। তাদের পরিচালিত বিভিন্ন কিন্ডার গার্ডেন স্কুলে শত শত ছাত্র থাকলেও বড়থা মাদ্রাসায় কোন ছাত্র নেই। গত দুই বছরের আর্থিক আয় ব্যয়ের কোন হিসাব অধ্যক্ষসহ তার কমিটি আমার নিকট দাখিল করতে পারেন নাই। আবুল কালাম কে অধ্যক্ষের দায়িত্ব দিলে , সেও ঘুঁষ বানিজ্যে নেমে পড়ে। তাহলে প্রশ্ন, একটি শিক্ষক ও অধ্যক্ষ যদি এরকম দুর্নীতি করে তাহলে এই প্রতিষ্ঠানের আর কি থাকে? এই প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে ফেলেছে এরা। আমি চাই মাদ্রাসা অধিদপ্তেরর কর্মকর্তাগণ বিষয়টি খুব দ্রুত আমলে নিবেন এবং এই প্রতিষ্ঠানে সুষ্ঠু তদন্ত অনুসারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। শিক্ষক মানে জাতির মেরুদন্ড, সেই শিক্ষকদের ওপর যদি তিনটা, চারটা করে মামলা থাকে, তাহলে তারা আমাদের বাচ্চাদের কিভাবে শিক্ষা প্রদান করবে? বেতনের সময় তাদের লাফালাফি উঠে যায়। কয়েকদিন আগে এই দুর্নীতিবাজ অধ্যক্ষ জেল খেটে বের হয়ে আসলো। আমি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি তার বিরুদ্ধে, তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। জেল থেকে বের হওয়ার পরে আবার আমাকে চাপ সৃষ্টি করে আবার চেয়ারে বসার জন্য। তার চেয়ারে বসার জন্য আদালত কর্তৃক মামলা নিষ্পত্তির কাগজপত্র চাইলে, দিতে পারেন নাই অধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম খোদাদাদ। আর অপরদিকে বিভিন্ন পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন আবুল কালাম আজাদ নামের শিক্ষক ও তার সহকর্মীবৃন্দ। আমি সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পাওয়ার পর মাদ্রাসার এমন বেহাল অবস্থা দেখে কয়েকবারই পদত্যাগ করতে চাইলে অধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম খোদাদাদ ও আবুল কালাম আজাদসহ দুর্নিতিবাজ শিক্ষকেরা আমাকে পদত্যাগ না করার জন্য বিশেষভাবে বার বার অনুরোধ করেন ও বলেন যে, আমি পদত্যাগ করলে নাকি তাদের বেতন বন্ধ হয়ে যাবে। সত্যি বলতে, তাদের বেতন পাওয়ার কোন যোগ্যতায় নাই। এলাকাবাসীদের বক্তব্য, তারা ৩২ বছর ধরে মাদ্রাসাটাকে ঘুঁষ, দুর্নীতির আখড়া বানিয়েছে, যার অন্যতম হোতা অধ্যক্ষ ও আবুল কালাম আজাদের মতো দুর্নীতিবাজ শিক্ষকগন। অধ্যক্ষ একটি বেসরকারি এনজিও প্রতিষ্ঠানের লোন খেলাপি চেক জালিয়তী মামলায় জেল হাজতে ছিল। জেল থেকে বের হওয়ার পরে তার সিন্ডিকেট বাহিনী নিয়ে তার নিজ বাস ভবনে বসে তার সিন্ডিকেট বাহিনী সহ-সভাপতি মোজাম্মেল হক বাবলু, শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ, আরবী শিক্ষক মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন মিলে আমাকে হুমকি প্রদান করেন। তারা যে দুর্নীতি করেছে, তার সমস্ত দায়ভার আমার উপর চাপানোর চেষ্টা করতেছে। তাদের দুর্নীতির টাকার সমূদয় টাকা অধ্যক্ষ ও সহ-সভাপতি ভাগাভাগি করেছে বলে শুনেছি।
আবুল কালাম আজাদ গ্রুপের শিক্ষকদের আশা যেন, মাদ্রাসার এমপিও বন্ধ না হয় কোনভাবে এবং আমি সভাপতি থাকলে তাদের অসুবিধা হবে। আমি তো সভাপতি থাকতেই চাই না, তাদের দুর্নীতি ঢাকার জন্য আমার বিরুদ্ধে তারা উঠে পড়ে লেগেছে। আমি সেচ্ছায় পদত্যাগ করতে রাজি আছি, কিন্তু দুর্নীতিবাজদের অপবাদ মাথায় নিয়ে নয়। মাদ্রাসার এবতাদায়ী শাখায় ছাত্র উপস্থিতি মাত্র তিন-চার জন, দাখিল শাখায় অনুরুপ, আলেম শাখায় ধার করা ছাত্র, ফাজিল শাখায় ধার করা ছাত্র। উক্ত মাদ্রাসার আলিম ও ফাজিল শাখায় আশানুরুপ ছাত্র না থাকায় প্রায় ২২ বছর যাবৎ আলেম শাখার কিছু শিক্ষক ও ফাজিল শাখার সকল শিক্ষক ও কর্মচারী কোন বেতন ভাতা পান না। তাহলে আবুল কালামসহ দুষ্ট শিক্ষকগন কিভাবে বেতন ভাতার জন্য এমপিও আশা করেন যেখানে প্রতিষ্ঠানে নাই কোন ছাত্র-ছাত্রী, আছে ধার করা কিছু প্রতিকী ছাত্র?এখানে ছাত্রের তুলনায় শিক্ষক বেশী। এখানে কাজীর গরু কেতাবে আছে, গোহালে নেই অবস্থা। তারা সকাল ১০ টায় এসে ১০টায় চলে যাওয়া শিক্ষককুল। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গেলেই তাদের যতো আপত্তি ও অপপ্রচার আমার বিরুদ্ধে।
৭০ লক্ষ টাকা যে অধ্যক্ষের হাত দিয়ে আমি গ্রহন করেছি, তার প্রমান আবুল আজাদসহ দুর্নীতিবাজদের দিতে হবে। রমজান মাস, তারা মুসলমান হিসাবে নয়, অমানুষ হিসাবে এসব অপপ্রচার করে বেড়াচ্ছে। স্বয়ং আল্লাহ তায়ালাও আমার বিরুদ্ধে তাদের এসব মিথ্যাচারিতার ও কু-কর্মের বিচার না করে ছাড়বেন না। তারা মানুষ নামের কলঙ্ক, তাদের কথা ও অপপ্রচার আমার হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করছে। আমি তাদের বিরুদ্ধে মানহানী মামলা করবো, কারন এ পর্যন্ত আমার বিরুদ্ধে তাদের মিথ্যা, বানোয়াট প্রচারের মাধ্যমে আমার ব্যবসায়িক, সামাজিক ও বন্ধু মহলে প্রায় ১০০০ কোটি টাকার সমমূল্যের সুনাম ক্ষুন্য করেছে এই আবুল কালাম ও তার সহযোগীরা। আরো জানাই যারা এগুলো করাচ্ছে এর সঙ্গে যারা জড়িত আছে তাদের বিরুদ্ধে আমি খুব দ্রুতই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব ইনশাআল্লাহ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2020 DainikBangladesh71Sangbad
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )