দেলোয়ার হোসেন তরফদার, সিলেট বিভাগ ব্যুরো প্রধান।
মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার ৬নং টেংরাবাজার ইউনিয়ন এর ৭নং ওয়াডের মেম্বার রিপনমিয়া পিতা মোঃ মালিক মিয়া চতুর্থ দফা নিবাচনে দাঁড়িয়েছেন,রিপন মিয়ার প্রতিপক্ষ হিসাবে ৭নং ওয়াডে সদস্য পদপ্রার্থী সিজিল মিয়া প্রবাসী দাড়িয়েছেন নিবাচনে, রিপন মিয়া নানা কৌশলে সিজিল মিয়াকে নিবাচন থেকে সরে দাড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।রিপন মিয়া যখন বুঝতে পারলেন এবার নিবাচনে উনার হেরে যাওয়া নিশ্চিত তখন মেম্বার রিপন মিয়া উনার প্রতিপক্ষকে সরাতে হবে,সিজিল মিয়া প্রবাস থেকে আসিয়া উনার এলাকার লোকজন উনাকে ভালো মানুষ হিসাবে সদস্য পদে নিবাচনে সমথন দেয়।এতে সাবেক মেম্বার রিপন কোন পথ খুজে না পেয়ে উনার প্রতিপক্ষ সদস্য পদপ্রার্থী সিজিল মিয়াকে প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্যে গত ১৫/১২/২১ তারিখ রাত অনুমান ১১.৩০ ঘটিকার সময় ১০/১২ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী রিপন মেম্বার সহ, একটি কাছা রাস্তার উপর যখন সিজিল মিয়া মটরসাইকেল যোগে প্রচার প্রচারণা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন তখন সাইকেলের গ্রতি রোধ করে এলোপাতাড়ি ধারালো রাম দা দিয়ে এক যোগে কুপাতে শুরু করে,সিজিল মিয়ার সাথে আরেক টি মটরসাইকেল ছিলো সেই সাইকেলে একজন লোক ছিলো, সাইদুল মিয়া,উনি দৌড়ে আসিয়া সিজিল মিয়াকে বাছাতে চেষ্টা করলে সন্ত্রাসী মেম্বার তার দল নিয়ে উনাকে কুপাতে থাকে,পরে এলাকার লোকজন চলে আসাতে সিজিল মিয়া ও সাইদুল মিয়া প্রানে বেছে যান,সিজিল মিয়ার অবস্তা আশংকাজনক থাকায় প্রথমে, রাজনগর চিকিৎসা করে,পরে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসা করে সিজিল ও সাইদুলের অবস্তা অবনতি হলে চিকিৎসকরা সিলেট উছমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।তারা উভয় সিলেট চিকিৎসাধীন অবস্তায় আছে,পরে সদস্য পদপ্রার্থী সিজিল মিয়ার চাচা মোঃ গৌছ আলী পিতা কাছিম আলী, সাং কাছাড়ি,উনি বাদী হয়ে মেম্বার পদপ্রার্থী রিপন মিয়া সহ ৯জনের বিরুদ্ধে রাজনগর থানায় লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন,রাজনগর থানার অফিসার ইনচাজ জনাব মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম,অভিযোগ খানা আমলে নিয়ে ১৬/১২/২১ বিবাদীগনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেন।অফিসার ইনচাজ জানান আসামীদের গ্রেফতার করার অভিযান চলছে।