1. clients@www.dainikbangladesh71sangbad.com : DainikBangladesh71Sangbad :
  2. frilixgroup@gmail.com : Frilix Group : Frilix Group
  3. kaziaslam1990@gmail.com : Kazi Aslam : Kazi Aslam
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০৮:১৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
জরুরী নিয়োগ চলছে জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। সাংবাদিকতা সবার স্বপ্ন, আর সেই স্বপ্ন পূরণ করতে আপনাদেরকে সুযোগ করে দিচ্ছে দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ দেখিয়ে দিন সাহসীকতার পরিচয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সাংবাদিকতার বিকল্প নেই। আপনার আশপাশের ঘটনা তুলে দরুন সবার সামনে।হয়ে উঠুন আপনিও সৎ, সাহসী সাংবাদিক। দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ পোর্টাল নিয়োগ এর নিদের্শনাবলী: ১/জীবন বৃত্তান্ত ( cv) ২/জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। ৩/সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি ১কপি। ৪/সর্বনিম্ন এইচএসসি পাস/সমমান পাস হতে হবে। ৫/বিভিন্ন নেশা মুক্ত হতে হবে। ৬/নতুনদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ৭/স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ৮/স্মার্টফোন ব্যবহারে পারদর্শী হতে হবে। ৯/দ্রুত মোবাইলে টাইপ করার দক্ষতা থাকতে হবে। ১০/বিভিন্ন স্থানে ভ্রমন এর মানসিকতা থাকতে হবে। ১১/সৎ ও পরিশ্রমী হতে হবে। ১২/অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। ১৩/নারী-পুরুষ আবেদন করতে পারবেন। ১৪/রক্তের গ্রুপ যুক্ত করবেন। ১৫/স্থানীয় দের সাথে পরিচয় লাভ করতে হবে। ১৬/উপস্থিত বুদ্ধি, সঠিক বাংলা বানান, ও শুদ্ধ বাংলায় পারদর্শী হতে হবে। ১৭/ পরিশ্রমী হতে হবে যোগাযোগের জন্য ইনবক্সে মেসেজ করুন cv abuyousufm52@gmail.com দৈনিক বাংলাদেশ ৭১সংবাদ মোবাইল নং(01715038718)

ধামইরহাট উপজেলার বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার সভাপতি কর্তৃক প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত।

Reporter Name
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪
  • ৬৭ বার পড়া হয়েছে

নওগাঁ প্রতিনিধিঃ

ধামইরহাট উপজেলার বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার সভাপতি শহিদুল ইসলাম কর্তৃক প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন আমি মোঃ শহিদুল ইসলাম, বড়থা ডি.আই. ফাজিল মাদ্রাসার সভাপতি অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানচ্ছি যে, অত্র মাদ্রাসার ইংরেজি শিক্ষক আবুল কালামের কর্মকান্ডে অত্র প্রতিষ্ঠান ধংশের দ্বারপ্রান্তে উপনিত হয়েছে। তার মতের বিপরীত ও মনের মতো না হলেই তিনি গভর্নিং বডি, শিক্ষক-কর্মচারী ও যে কোন ব্যক্তিবর্গকে যে কোনরুপে অপদস্থ করতে সিদ্ধহস্ত এবং ভয়ভীতি দেখিয়ে সকল পরিস্থিতি তার নিয়ন্ত্রনে রাখতে ব্যস্ত থাকেন রাজনৈতিক উচ্চ মহলে যোগাযোগের ভয় দেখিয়ে। তিনি শারিরিক নির্যাতন করতেও পিছুপা হন না। আবুল কালাম আজাদ অত্র প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষকে প্রহার করেছিলেন পূর্ববর্তি সভাপতির সামনে প্রতিষ্ঠানের বাহিরে। তার কারনে প্রতিষ্ঠানের সকল নিয়ম নীতি ভেঙ্গে পড়েছে। তাকে অনুসরন করে তার সমমনা শিক্ষকগনও ঠিকমতো ক্লাশ পরিচালনা করেন না। তাদের বিভিন্ন সময় তাগিদ দিলেও তারা তা অমান্য করেন। দিনে দিনে এমন অবস্থা তৈরী হয়েছে যে, আর কোন অভিভাবক এই প্রতিষ্ঠানে কোন ছেলে মেয়ে দিতে চান না। ফলে শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ায় অত্র প্রতিষ্ঠানটি জোড়াতালি দিয়ে চলছে, কোন ছাত্র-ছাত্রী নাই বললেই চলে, এমপিও বন্ধ হতে পারে যে কোন সময়। তিনি গত নিয়োগ পরীক্ষার আগের দিন আমি প্রতিষ্ঠানে আসার রাস্তায় আমাকে অবরোধ করেন ও এমন একজন প্রার্থীর এডমিট কার্ড আমার নিকট দাবি করেন যে, ঐ পরীক্ষার্থী আদৌ চাকুরী প্রার্থী হিসাবে দরখাস্ত করে নাই। এর বিনিময়ে আবুল কালাম আজাদ ২৫ লক্ষ টাকা ঘুঁষ প্রদানের প্রস্তাব করেন আমাকে, যা আমি প্রত্যাক্ষান করি। আমি কৌশলে এ বিষয়টি নিয়ে বোর্ডের সামনে টাকা নিয়ে উপস্থিত হয়ে অনুরোধ করার পরামর্শ দিলে বিপদ বুঝে আবুল কালাম আজাদ আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে করতে ঐ স্থান থেকে পলায়ন করে ও পরে আমাকে মোবাইলে ভয়ভীতিসহ হুমকি দেয়। আমি পরে ২৭/১২/২০২৩ইং তারিখের বোর্ড সভায় জনাব আবুল কালামের উক্ত আচরনের কারনে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গ্রহন করি। গত ৩০/০১/২০২৪ইং তারিখে তাকে শোকজ নোটিশ দেয়া হয়, যা তিনি ০২/০১/২০২৪ইং তারিখে গ্রহন করেন এবং এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ০৭/০২/২০২৪ইং তারিখে আমার বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর গালিগালাজপূর্ন একটি মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ দায়ের করেন। আবেদন, শোকজের জবাব অত্যন্ত কুরুচিপূর্ন শব্দে ভরা যা চাকুরী বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তদন্তে আমার বিরুদ্ধে তার আনিত অভিযোগ মিথ্যা প্রমানিত হওয়ায় জনাব কালাম আরো ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ও প্রচার মাধ্যমে আমার নামে অশালীন, মিথ্যা, বানোয়াট তথ্য ছড়িয়ে দিতে থাকে। এতে আমার বন্ধু বান্ধব মহলে, আত্মীয় -পরিজন মহলে, সমাজিক পরিবেশে, ব্যবসায়িক অঙ্গনে দারুনভাবে আমার মান-সম্মান ও সুনাম ক্ষুন্য হয়। ব্যসায়িক সুনাম ক্ষূন্য হওয়ায় আমার নূন্যতম ১০০ কোটি টাকার ব্যবসায়িক ক্ষতি সাধিত হয়েছে এপর্যন্ত। যার জন্য জনাব আবুল কালাম আজাদ দায়ী। আমি তার কর্তৃক প্রচারিত সকল সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছি ইতিমধ্যে। আমি জনাব আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে চাকুরী বিধিমালা অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনসহ তার বিরুদ্ধে আমি ১। প্রতিষ্ঠানের মানহানী, ২। আমার মানহানী ও ৩। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করবো ইনশাল্লাহ। আমি সভাপতি হওয়ার বহু আগে থেকেই জনাব আবুল কালামের সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠানকে জিম্মি করে পঙ্গু করে ফেলেছে, যা এলাকাবাসীসহ সকলেই জানেন ও বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার অনুসন্ধানী নিউজে ইতিমধেই তা প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানের পূর্ববর্তি কমিটির আমল থেকে কমিটির কিছু সদস্যবৃন্দ, কিছু শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দ ও কিছু সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী যে ভাবে প্রতিষ্ঠানটিকে ৩২ বছর ধরে শোষন, অনিয়ম ও দুর্নীতির আখড়া বানিয়েছে, তার ফলস্বরুপ আজ প্রতিষ্ঠান ছাত্র শূন্য। আমি রাতারাতি এসব দূর্নীতি থেকে প্রতিষ্ঠানকে টেনে বের করতে পারছি না। আমি যেখানে অনিয়ম ও দূর্নীতির বিরুদ্ধে মত দিচ্ছি, সেখানেই যে যেখানে যেমনভাবে পারছে, আমাকে প্রতিহত করার চেষ্টা করছে। আমি গতদুবছর ধরে, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, এলাকাবাসি, উপজেলা প্রসশাসন, জেলা শিক্ষা অফিসসহ আরো বিভিন্ন স্থানে প্রতিষ্ঠানের দির্ঘ্যদিনের অনিয়ম-দূর্নীতির কথা, শিক্ষকদের অনুপস্থিতি ও পাঠদানে অবহেলার কথা, এলাকাবাসির নির্লিপ্ততার কথা মৌখিকভাবে তুলে ধরেছি, কারন লিখিত দিলে যদি প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় এই ভয়ে। কিন্তু কেহই সরাসরিভাবে আমাকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসেন নাই, শুধূ বলেই চলেছেন,”আপনি এসেছেন, প্রতিষ্ঠানের জন্য ভাল কিছু করে দেখান, সবাই আপনার মুখের দিকে চেয়ে আছে” । কর্মচারী নিয়োগের থেকে জরুরী বিষয় ছাত্রসংখ্যা ঠিক রাখা যাতে এমপিও বন্ধ না হয়। কিন্তু সবাই বহু আগে থেকেই কর্মচারী নিয়োগের জন্য ব্যকুল। আমার পিরিয়ডে নিয়োগ না দিতে চাইলে, অনেকেই নাখোশ হন। অথচ প্রতিষ্ঠানে যথেষ্ট শিক্ষক-কর্মচারী বিদ্যমান, নাই শুধু ছাত্র। এলাকার সূধিজন, শিক্ষক কর্মচারীদের নিয়ে প্রতিষ্ঠানের উন্নতিকল্পে মিটিং ডাকলেও তাতে কেহই আশানুরুপ সাড়া দেয় না, বরং শিক্ষক-কর্মচারীগন যোগসাজস করে অনেকেই অনুপস্থিত থাকে। এমতাবস্থায় অধিদপ্তরের তদন্ত সাপেক্ষে পদক্ষেপ নেয়া জরুরী। আজ আমার দুঃখ করে বলতে হচ্ছে, বিগত ৩২ বছরের অনিয়ম ও দূর্নীতির আখড়া এই প্রতিষ্ঠান, আমি বলি আর না বলি, এলাকাবাসিরা সবাই তাই বলেন। অনিয়ম-দূর্নীতি যদি নাই হয়ে থাকে, তাহলে পাঠদানে অক্ষম শিক্ষক কিভাবে প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেয়েছে। এসকল সুবিধাভোগী শিক্ষকগন প্রতিষ্ঠান ধংশের জন্য দায়ী। বহু বছরের পুরানো অনিয়মের বেড়াজাল থেকে কেহই বের হতে পারেন নাই। মুখে মুখে সবাই নীতির কথা বলে, আর সবাই নিয়ম-নীতিকে অবজ্ঞা করে চলেছেন। কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে বহু আগে থেকে (৫ বছর থেকে ) বিভিন্ন চাকুরী প্রার্থীদের সাথে যদি কেহ যোগ সাজশ করে থাকে ও নিয়োগের পরে তা অর্থ কেলেঙ্কারীতে পরিনত করে, তাহলে তার জন্য সংশ্লিষ্টজনেরাই দায়ী থাকবে, আমি সভাপতি হিসাবে ঐসব গোপন লেনদেনের দায়ভার নিব না বা আমার পক্ষে এতো কিছুর খবর রাখা সম্ভব না। সমাজের সুধিজন আছেন, তারা যা বলছেন তা সত্য হলে লেনদেনের সাথে জড়িত দাতা-গ্রহীতাদের শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। আমার পিরিয়ডে অনেক চাকুরী প্রার্থী বা তাদের অভিভাবকরা আমার সাথে তদ্ববিরের জন্য যোগাযোগ করলে, আমি সকলকেই কোন অর্থ লেনদেন থেকে দুরে থাকতে ও তদ্ববির থেকে দুরে থাকতে পরামর্শ দিয়েছি। তার পরও অনেকেই নাকি আর্থিক কেলেঙ্ককারীতে জড়িয়ে পড়েছে বলে শুনছি, যা আমার নিয়ন্ত্রনের বাহিরে। এখানে আমাকে দুষিয়ে লাভ নেই। অনেক চাকুরী প্রার্থী ও প্রার্থীর অভিভাবকগন নিয়োগের আগে নিয়োগ পাওয়ার আশায় বিভিন্ন প্রলোভন, বিভিন্ন চাপ, হুমকি দিয়ে ব্যর্থ হয়ে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে ও মেরে ফেলার হুমকি দেয়, তার মধ্যে অন্যতম একজন রুবেল নামের এক ব্যক্তি তার স্ত্রীর জন্য তদ্ববিরে আমার নিকট ব্যর্থ হয়ে এমন ঘটনা ঘটায়, যার প্রমান আমার নিকট আছে ও তাদের ক্ষতি হবে বিবেচনায় আমি এলাকাবাসি হিসেবে এসব প্রমান এখনও আমি আইন-আদালতের আমলে নেই নাই। শুধু রুবেল নয় এমন আরো অনেকে আছেন যেমন: তারা স্থানীয় সমাজের ব্যক্তিবর্গ, অত্র মাদ্রাসায় কর্মরত ব্যক্তিবর্গ ও বিভিন্ন মহলের ব্যক্তিবর্গসহ আরো অনেকে। আমার উপর অত্যাধিক চাপ তৈরী করার ফলে আমি তাদের দরখাস্ত বাতিল করতে চাইলে তারা আরো ক্ষিপ্ত হয় আমার উপর ও বর্তমানে ব্যর্থ হয়ে জনাব আবুল কালাম আজাদের সাথে হাত মিলিয়ে আমার বিরুদ্ধে এখন অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আমি মানসিকভাবে অত্যন্ত বিপর্যস্ত ও বিব্রত এসব দেখে যে, অনিয়মের জন্য যেন হাট বসেছিল নিয়োগের আগে ও পরে। আমি বহুবার প্রমান সহকারে থানায় যোগাযোগ করলে থানা জানায় যে, দেখেন ভাল করে, নিশ্চয় ঐখানে কোন সমস্যা আছে গুরুতর। আমি কিভাবে এসব দেখবো? আমি সকল দ্বারে ঘুরে ব্যর্থ হয়েছি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমার প্রতিবাদে কেহই কর্নপাত করে নাই তখন, তবে এখন সবাই চিল্লায় কেন?।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2020 DainikBangladesh71Sangbad
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )