নওগাঁ প্রতিনিধিঃ
আমি মোঃ শহিদুল ইসলাম সাং বড়থা বর্তমান ঠিকানা ঢাকা আমি অনেকদিন যাবত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন প্রজেক্ট এ কাজ করে থাকি। আমার ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ও সেনাবাহিনীর কয়েকটি প্রকল্পে জড়িত থাকার কারনে, আমি গত ২৩/১২/২০২৩ থেকে ঢাকা-চট্রগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকায় আমার অফিস, বাসা ও বাংলাদেশ সেনাবিহনীর প্রকল্প এলাকা ছাড়া নওগাঁ জেলা তথা আমার গ্রামের বাড়ি বড়থা অদ্যবদি যেতে পারি নাই। আমার গ্রামের কয়েকজন প্রতারক আমার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা বানোয়াট নিউজ কয়েকটি অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশ করেছে যাহার “শিরোনাম ধামইরহাট উপজেলার বড়থা গ্রামে গৃহবধূকে মারধর থানায় এজাহার” এবং আমাকে ফাঁসিয়ে আমার থেকে অর্থ ইনকামের ধান্দা হিসাবে তারা এমন অপকর্ম করেছে। আমি বেশ কিছুদিন আগে দেশের কাজে আমি বাইরে ছিলাম এমতাবস্থায় আমি তাৎক্ষনিকভাবে নিউজের বিষয়টি অবগত হতে পারি নাই। আমি পরে জানতে পারি যে, আমার নামে একটি অভিযোগ হয়েছে, সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, আমি আনোয়ার হোসেনের বাড়িতে এসে তার বউকে মারধর করেছি কিন্তু আমি সে সময় প্রকল্প কাজে কক্সবাজার ছিলাম, তাহলে আমি কেমনে তার বাড়িতে গিয়ে মারধর করি পরে, আনোয়ার হোসেন কে কল দিয়ে আমি বিষয়টা জিজ্ঞেস করলে, তিনি বলেন, “দাদা আমি থানায় অভিযোগ করতে চাই নাই। এই অভিযোগ করাইছে, ১।মোঃ হারুন অর রশিদ পিতা মৃত হেদায়েতুল ইসলাম, ২। মোঃ তরিকুল পিতা তমেজ উদ্দীন, সর্ব সঅং বড়থা। আপনি এখানে ছিলেন না, আপনাকে এখানে ফাঁসানো হয়েছে, আপনি চিন্তা করেন না আমি আপনার নাম কেটে দেওয়ার ব্যবস্থা করব”। একথা আনোয়ার হোসেন বলেছে। আমি আরো জানতে পারি যে, থানা তদন্ত করে আমার সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় এজাহারটি থানা থেকেই বাতিল করে দেয়। কিন্তু তার পরেও তারা আমার নামে কয়েকটি অনলাইন মিডিয়ায় নিউজ প্রকাশ করেছে যার সাথে জড়িত মোঃ হারুন, তরিকুল ও আনোয়ার সহ কয়েকজন। যারা এই নিউজ প্রকাশ করাইছে বা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমার মানহানি ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে, আমি তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব, শুধু তাই না এরা আমাকে ব্ল্যাকমেইল করে বিভিন্নভাবে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছে, যাতে করে এই নিউজ এবং এই অভিযোগে আমি ভয় পাই ও তাদেরকে অর্থ দেই। এজন্য তারা আমাকে বিভিন্নভাবে ফাঁসানোর চেষ্টা করতেছে। আমি যেখানে দেশের কাজে নওগাঁ জেলার বাইরে ছিলাম, সেখানে তারা আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ এবং মিথ্যা নিউজ প্রকাশ করে আমার মানহানিসহ ব্যবসায়িক সুনামের অনেক ক্ষতি করেছে। শুনেছি হারুনের নামে ঢাকায় অর্থ প্রতারনার কয়েকটি মামলা আছে এবং আসামী হিসাবে বড়থা গ্রামে আত্মগোপনে আছে। তরিকুল প্রতারনা করে বড়থা মাদ্রাসার শিক্ষক এপি নুরল এর বাড়িঘর সুদের জালে আটকে কিনে নিয়ে পার্শ্ববর্তি গ্রাম ভগবানপুরে বসবাস করে। তারা এলাকার চিহ্ণিত প্রতারক। আমি তাদের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করব ইনশাল্লাহ। আর তাদের করা এই নিউজ মিথ্যা বানোয়াট এ নিউজ এর বিরুদ্ধে আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।