ফরিদপুুর জেলার সালথা উপজেলার মহিলা ভাইস চেযারম্যান রুপা বেগম ও তার স্বামী হায়দার মোল্লা সহ তার গংরা শুধু বাংলাদেশ সরকারের অসহায় পরিবার গুলি কে দেওয়া উপহারের ঘড়ই বেচাকেনা করেননি। এদের বিভিন্ন
এমন অনিয়মে ও ঘূষ-দূর্নীতিতে যারা সচেতন নাগরিক হিসাবে এলাকার যে কোনও ব্যাক্তি বা লোক মন থেকে তাদের অনিয়ম ঘূষ দূর্নীতি বর্বরতা মেনে নিতে পারেননি, উপরোক্ত ভাইস চেয়ারম্যানের তিনি ও তার নিকটস্ত ব্যক্তিরা নিজ অর্থিক শার্তে,সালথা উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান রুপা বেগমের জনমনে দূর্নীতির খবর জানা জানি হওয়ার ভয়ে রুপা বেগমের নির্দেশে একাধিক অসহায় পরিবারের উপর নির্যাতন ও হুমকি ধমকির একাধিক তথ্য উঠেছে, যাদের তিনি হুমকি দিয়ে দমিয়ে রাখতে পারেননি, রাজু আহমেদ উজ্জল নামিও ভুক্ত ভুগীর সাথে সাক্ষাতে জানা গিয়েছে আজ সংস্থার ফরিদপুর অফিসে, তিনি সংস্থাকে জানিয়েছেন তাদের বিরোদ্ধে সালথা থানা পুলিশ দিয়ে ভয় সৃষ্টি সহ পুলিশ প্রশাসনের সদস্যদের মাধ্যমে সালথা থানায় ডেকে এনে জোর-পূর্বক পুলিশের ভয়ে সাক্ষর গ্রহনের তথ্য জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছু বেশ কিছু লোকজন, এছাড়াও যাদের সাথে তিনি সকল কৌশলে ব্যর্থ হয়েছেন, তাদের বিরোদ্ধে নিজের লোকজনদের বাদী করে তিনি দূর্নীতির সততা আড়াল করতে, মিথ্যা মানহানী মামলা হামলার ঘটনা প্রকাশ করেছেন। এলাকার সাধারন জনগনের সাথে কথা বলে জানা যাচ্ছে। তথ্য অনুসন্ধানে আরো চান্চল্যকর ঘটনার তথ্য উঠেছে যে রুপা বেগমের নির্দেশে যে কাউকে মিথ্যা মাদক মামলায় ফাসানোর ভৃত্তি প্রর্দশন সহ বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানীর তথ্যও উঠেছে জনমনে। ঘড় বেচাকেনার তথ্য অনুসন্ধানে অএসংস্থা রুপা বেগমের নামে বে নামে নতুন নতুন জমি কেনা সহ রাখি মালের বিভিন্ন বাজারে একাধিক গোডাওন ছাড়া ও তার বিরোদ্ধে আগে পরে একাধিক রাষ্ট্রের ও জনগনের সম্পদ তছরুপ করেছেন জনসাধারনের সাথে কথা সূএে জানতে পারেন সাংবাদিকসংস্থার সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীগন, এছাড়ও বিভিন্ন ভাবে আওমীলীগ দলিও নাম ব্যবহারে চাদাঁ দাবিও তার সাভাবিক ঘটনা,এছাড়াও রয়েছে সরকারি টি সি বি ডিলারশিপের একাধিক ব্যবস্যা। তিনি এলাকার জগনের মনে ভয়ানক এক পরিবেশ সৃষ্টি করে রাখায়,এলাকার সাধারন মানুষ মুখ খোলার সাহস পায় না। যার কারনে ঘূষ-দূর্নীতি বর্বরতা পাল্লা দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি,স্হানীয় জনগন বিচার দিলেও থেমে থাকছেনা এসব কারবার। কে রয়েছে এর মূল খুটি? এর পিছে শক্তিশালী মহলের লোকজন জড়িত রয়েছে বলে সংস্থার নজরে আসতে চলেছে। পক্ষ ও প্রতিপক্ষের সামান্য কথা কাটা কাটিতে দাঙ্গা বিবাদের জালাও পোড়াও, লুট তরাজ,রক্তপাত বর্তমান নিজ দূর্নীতি মূলক শার্থে আঘাত জনিত ঘটনা কম হলেই উভয় পক্ষের ব্যাক্তি শার্তে সৃষ্টি বিবাদে সাধারন লোকদের ব্যবহারের রহস্য জনক তথ্য উঠেছে, অনুসন্ধান চলছে এদের মূল হোতাদের নাম সহ পদপদবী জনগনের নজরে আনার চেষ্টায় সংস্থার সম্পূন নিরপেক্ষ গোপন টিম। আমাদের সাথেই থাকুন।