নিজস্ব প্রতিবেদক
গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা আমার দেশের মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী মহেন্দ্রক্ষণে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে আমার বদ্ধপরিকর। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান এর আদর্শে উজ্জ্বীবিত হয়ে নব্বই এর গণঅভ্যুত্থনের অগ্রনায়ক, বিশিষ্ঠ শিল্প পতি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মিসেস আফরুজা বারীকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সভাপতি হিসেবে দেখতে চায় তৃণমূল আওয়ামীলীগ।বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের সোপানে,মৃত্যুর এপারে ওপারে বেঁচে থাকে সেই সব কীর্তিত্বজন মিসেস আফরুজা বারীর জীবন অনন্তের স্বাত্ত্বিকের। ইনসানুল কামিল তথা মানুষের সেবা আর কল্যাণে তার অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ একই সুচাগ্রে গাঁথা হয়ে আছে থাকবে তার সহজ সরল চলাফেরা আর অহংকার মুক্ত মনের মধ্য দিয়ে। সুন্দরগঞ্জের কৃতি সন্তান বৃহত্তর রংপুর সহ সারা দেশে পরিচিত সব জায়গায় প্রিয় মুখ মিসেস আফরুজা বারী বহুমুখী ব্যাপক ও বিস্তৃত জ্ঞানের অধিকারী। গভীর বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন, তীক্ষ্ণ মেধা, ঐশী শক্তি সম্পন্ন, বিচক্ষন-বিশ্লেষক, মানব দরদী সমাজ কল্যানকামী এই মহান ব্যক্তিত্ব তাঁর পরিচ্ছন্ন, উদার ধর্ম ও সমাজ চিন্তার আলোকে সমগ্র মানব সমাজের উন্নয়ন ও আধ্যাত্মিকজীবন গঠনের মহান দায়িত্ব নিয়ে পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের ভালোবাসার উপর গভীর সাধনায় তাঁর সাবলীল ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি গড়ে তুলেছেন একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ মিসেস আফরুজা বারী। যার হাত ধরে অগণিত মুজিব সেনা তৈরী হয়েছে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা সহ গাইবান্ধা জেলায়। সুন্দরগঞ্জবাসী সৌভাগ্যবান, খুব কাছ থেকে পেয়েছে এই মহান নেতীকে। স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্বের আদর্শ ধারণ করে মিসেস আফরুজা বারী তাঁর সততা, নীতি, আদর্শের মিশ্রনে নিজেকে সত্যিকারের বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অবিচল আস্থাশীল একজন প্রকৃত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সৈনিক হিসেবে স্বর্বজনের কাছে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে, তাঁর বর্নাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের । এছাড়াও তিনি শত শত পুরষ্কার পেয়েছেন। নীতি নির্ধারণকারী নেতৃবৃন্দ যখন যেখানে রেখেছেন, সেখান থেকেই আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছেন। তার ত্যাগ,যোগ্যতা, পরিশ্রমের যথাযথ মূল্যায়ন করা হবে বলে সুন্দরগঞ্জবাসী বিশ্বাস করেন। গাইবান্ধা সহ সুন্দরগঞ্জবাসী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার এবং গাইবান্ধা জেলা আওয়ামীলীগের অবিভাবকদ্বয়ের কাছে আবেদন, বহু নেতাকর্মী যার হাত ধরে সৃষ্টি হয়েছে, যার মাধ্যমে আমরা বঙ্গবন্ধুকে সঠিকভাবে জানতে পেরেছি, আওয়ামীলীগের দর্শন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, অসাম্প্রদায়িকতা, অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ বিনির্মানে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবে মাঠে নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছি।
সেই প্রিয় রাজনীতির শিক্ষক, নির্লোভ, নিরহংকারী, সদা হাস্যোজ্জ্বল, ত্যাগী রাজনীতিবিদ মিসেস আফরুজা বারীকে সঠিক মূল্যায়ন করতে পারলে, আগামী দিনগুলোতে আমাদের মত অনুজরা অনেক বেশি অনুপ্রাণিত হবে। মানুষের সুন্দর ভাষা আর তার উত্তম ব্যবহার হতে পারে বিশাল কিছু।বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের পরিচ্ছন্ন রাজনীতির উজ্জল দৃষ্টান্ত। মিসেস আফরুজা বারীর মূলমন্ত্র মাকে ভালোবাসো, পিতাকে শ্রদ্ধা করো, মায়ের পায়ের নিচে জান্নাত। তার মূল লক্ষ্য স্রষ্টার এবাদত ও সৃষ্টির সেবা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুঁকে ধারণ করো, লোক দেখানো নয়। দেশকে ভালবাসতে হবে নিজের জীবনের থেকেও বেশি। যেমনটি বঙ্গবন্ধু বেসেছিলেন,তাঁর এই মিশন সমগ্র মানব জাতির সামাজিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি সাধন করবে।এই মিশন মানুষে মানুষে বিভেদ দূর করবে। দুনিয়ায় শান্তি আর পরকালে মুক্তির মধ্যেই একজন ব্যক্তির প্রকৃত বিজয় হয়। তার কথা, নিজের জন্মভূমিকে ভালবাসতে হবে, স্বাধীনতার প্রকৃত মূল্যবোধকে নিজের বুঝতে হবে অন্যকেও বুঝাতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মিসেস আফরুজা বারী স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ভালোবেসে সবাইকে বলেন, দেশকে ভালোবাসো যেমনি বঙ্গবন্ধু ভালোবেসে ছিলেন। মক্কা মদিনার প্রতি সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মহামানব আখেরী নবী হযরত মোহাম্মদ (সা:) এর দেশ প্রেম থেকে শিক্ষা নিতে হবে। মুখে নয় কাজে প্রমাণ করতে হবে আপনি দেশ প্রেমিক। একজন মানুষ মিসেস আফরুজা বারী কতটা সৎ ও শুদ্ধ, সত্য ও সুন্দর, সত্তম ও সদ্ধুতা নির্ভর করে তার চরিত্র কতটা নিস্কলঙ্ক, , কতটা ন্যায়-নীতি আদর্শ নিষ্ঠা তার উপর। অনেক অভিজ্ঞাতায় অর্জিত শিক্ষা পারে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে, কথায় ও কাজের অন্বয়ে, সুচিন্তন ও সুচেতার সাজুস্যে, স্নেহ ও প্রেমের সংশ্লেষ্ট-তবেই তার বিকাশ, প্রকাশ ও প্রতিভাস। মিসেস আফরুজা বারী একজন নির্মল চরিত্র, ফুলেল চরিত্র নির্ঝর চরিত্র, রুপে অপরুপ রুপস চরিত্রের মানুষ। এই জ্যেতিময় চরিত্র ধারম করে। মিসেস আফরুজা বারী বিষ্ময়কর মানবরুপী একটি ভবিষ্যৎ আদর্শিক দৃষ্টান্ত, নিজের জন্য নয় তার গড়া সুন্দরগঞ্জ আওয়ামীলীগ সাংস্কৃতির মূল্যবোধকে জাগ্রত করবে শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-গরিমা, প্রেম-প্রীতি ও পূণ্যতায় সুন্দরগঞ্জের রাজনীতি হবে বিশ্বময় সমাদৃত। তাঁর ৮ বছরের রাজনৈতিক জীবনে বিভিন্ন লড়াই সংগ্রাম ও আন্দোলনে অনেকবার মামলা হামলার শিকার হয়েছেন তিনি। দেশে করোনার মহামারী সময়কালে ২২৫ টন খাদ্য সামগ্রী ও স্যানিটাইজার বিতরণ করেন। এছাড়াও সামাজিক ও শিক্ষা কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততার নিদর্শন স্বরূপ, বিভিন্ন স্কুল-মাদ্রাসায় কম্বল বিতরণ, পঙ্গু ও প্রতিবন্ধীদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেন।